ব্যায়াম করার উপকারিতা - ব্যায়াম করার পদ্ধতি

ব্যায়াম করার উপকারিতা - ব্যায়াম করার পদ্ধতি সম্পর্কে আর্টিকেল লিখা হবে। আমরা সকলে কমবেশি ব্যায়াম করি কিন্তু এর সফলতা কতজন লাভ করি। ব্যায়াম করে সঠিকভাবে সফলতার লাভ করতে চাইলে অবশ্যই সঠিক নিয়মে ব্যায়াম করতে হবে। আপনি যদি ব্যায়াম করার উপকারিতা - ব্যায়াম করার পদ্ধতি সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে ব্যায়াম করার উপকারিতা - ব্যায়াম করার পদ্ধতি এই আর্টিকেলটি অবশ্যই পড়ে শেষ করবেন।

ব্যায়াম করার উপকারিতা - ব্যায়াম করার পদ্ধতিদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে , মানসিক অবসাদগ্রস্থতা দূর করতে মানসিক স্বাস্থ্যের রক্ষায় , যৌন শক্তি বৃদ্ধি করতে , শরীরের স্থূলতা রোধ করতে এবং অতিরিক্ত ওজন কমাতে ব্যায়াম করার গুরুত্ব অপরিসীম। আপনি যদি এ সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ব্যায়াম করার হ্যাবিট করতে হবে।

কন্টেন্ট সূচিপত্র: ব্যায়াম করার উপকারিতা - ব্যায়াম করার পদ্ধতি

ব্যায়াম করার উপকারিতা

ব্যায়াম করার উপকারিতা অনেক। শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য এবং দেহের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য যে সকল শারীরিক কার্যক্রম পরিচালিত হয় তাকে শারীরিক ব্যায়াম বা শরীর চর্চা বলা হয়। শরীরচর্চার অন্য একটি অর্থ হলো শরীরের বিভিন্ন স্থানকে আন্দলিত করা। শরীর চর্চা বা ব্যায়াম করার কারণে আমাদের মাংসপেশী ও সংবহনতন্ত্র সবল হয় শারীরিক ওজন হ্রাস পায় বা স্বাস্থ্য রক্ষা করা সম্ভব হয় এবং ক্রীড়া ও নিপুণ্য বৃদ্ধি করা হয়। 

আপনি যদি নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাহলে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার শরীরের বিভিন্ন সমস্যা যেমন ,হৃদরোগ রক্ত  ,সংবহনতন্ত্রের জটিলতা টাইপ-টু ডায়াবেটিস এবং স্থূলতার মত যে কোন সমস্যা রোধ করতে পারবেন। কেননা শারীরিক ব্যায়াম এর সকল সমস্যার সমাধানে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। আপনি যদি আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে চান , কাজকর্মের উপযোগী করে গড়ে তুলতে চান তাহলে ব্যায়াম করার উপকারিতা - ব্যায়াম করার পদ্ধতি ওকে জানতে হবে। 

এবং আপনি যদি আপনার দেহকে শক্তিশালী করে রাখতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম বা শরীরচর্চার অভ্যাস করতে হবে। শারীরিক ব্যায়াম শরীরের স্থূলতা রোধ করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা শারীরিক ব্যাংকে অলৌকিক ব্যাংক বা আশ্চর্যজনক ঔষধ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তাই নিঃসন্দেহে বলা যায় শারীরিক সুস্থতা রক্ষা করতে ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ব্যায়াম করার পদ্ধতি

আপনি কি ব্যায়াম করার উপকারিতা - ব্যায়াম করার পদ্ধতি সম্পর্কে জানেন।ব্যায়াম করার তিনটি পদ্ধতি রয়েছে। আপনি যদি আপনার শরীরের সুস্থতার জন্য ব্যায়াম করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই তিনটি ব্যায়াম সম্বন্ধে ভালো ধারণা নিতে হবে। কারণ কিভাবে ব্যায়াম করলে তা আমাদের জন্য কার্যকরী হবে তা জানা তো খুবই জরুরী, ব্যায়াম করলেই তো নয় ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি এবং নিয়ম রয়েছে। যেভাবে ব্যায়াম করলে আমরা আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে পারব  ,শরীরের স্থূলতা দূর করতে পারবো। সঠিক পদ্ধতি তাহলে চলুন ভিউয়ার্স ব্যায়াম করার তিনটি পদ্ধতি সম্পর্কে আমরা জেনে নিন।

আরো পড়ুনঃ

এরোবিক ব্যায়াম বা সবাত ব্যায়ামঃ যে সকল ব্যায়াম করার সময় আমাদের অক্সিজেন ব্যবহার করতে হয় অর্থাৎ বাড়তি শ্বাস নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে , সেই সকল ব্যায়াম অ্যারোবিক ব্যায়াম বা সবাত ব্যায়াম বলা হয়। এ ধরনের ব্যায়াম করার জন্য শরীরের বড় মাংসপেশিগুলো ব্যবহার করা হয় যার ফলে শরীরে অক্সিজেন গ্রহণের মাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং হৃদপিণ্ড ও ফুসফুসের সহনশীলতার মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এ ধরনের উৎস হচ্ছে  সাইক্লিন সাঁতার , হাইকিং ,টেবিল টেনিস খেলা ইত্যাদি।

অ্যানারোবিক ব্যায়াম বা অবাত ব্যায়ামঃ যে সকল ব্যায়াম করার সময় আমাদের অক্সিজেন ব্যবহার করতে হয় না অর্থাৎ বাড়তি শাসন নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না সে সকল ব্যায়াম কে অ্যানারোবিক ব্যায়াম বা অবাত ব্যায়াম বলা হয়। এ ধরনের ব্যায়াম করার ফলে আমাদের শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি পায় আমাদের মাংসপেশি এবং হাড় শক্তিশালী হয়। এ ধরনের ব্যায়ামের উদাহরণ হচ্ছে পুশ আপ , বাই সেভ কার্লস , ফাঙ্কশনাল প্রশিক্ষণ ইত্যাদি।

ফ্লেক্সিবিলিটি/স্ট্রেচিং/পেশি টান/নমনীয়তা ব্যায়ামঃ এর সকল ব্যায়াম করার মাধ্যমে আমাদের মাংসপেশীর প্রসারণ হয় এবং বৃদ্ধি পায়। এ ধরনের ব্যায়ামের মাধ্যমে আমাদের শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের সঞ্চালন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং শরীরে আঘাতের প্রবণতা কম থাকে।

ব্যায়াম করার প্রয়োজনীয়তা

শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য এবং শরীরে ওজনের ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি যদি আপনার শরীরের আর শক্তিশালী করতে চান এবং মাংসপেশীর সফলতা বৃদ্ধি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ব্যায়াম করার উপকারিতা - ব্যায়াম করার পদ্ধতি এবং নিয়মিত ব্যায়াম করার অভ্যাস করতে হবে। কারণ একমাত্র ব্যয়ামই পারে আপনার শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সমূহের স্বাভাবিক চলন ক্ষমতা ঠিক রাখতে। 

ইতিমধ্যে বিশেষজ্ঞরা প্রমাণ করেছেন যে , শরীর ও মন সুস্থ রাখার জন্য এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য ব্যায়াম ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে। ব্যায়াম করার মাধ্যমে আমাদের শরীরের বিভিন্ন আন্দোলন সৃষ্টি হয় যার ফলে আমাদের মাংসপেশির সংকোচন ঘটে এবং নায়কের নামক এক জাতীয় রাসায়নিক পদার্থ নিঃসৃত হয় যা টিস্যুর উৎপাদনে এবং টিস্যুর মেরামতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

আরো পড়ুনঃ

এছাড়াও প্রদাহ রোগের ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত ব্যায়াম করার ফলে আমাদের থুথুতে নাইট্রিক এসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। খাওয়ার আগে ব্যায়াম করলে শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা কমে যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক প্রতিবেদনে দেখা যায় , শারীরিক ব্যায়ামের অভাবে প্রায় ১৭% হৃদরোগের প্রবণতা বৃদ্ধি পায় , এবং স্থান ক্যান্সার ও কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকে ১০% বৃদ্ধি পায়। 

আমরা যদি এ সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চায় তাহলে অবশ্যই আমাদের নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। যন্ত্রের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা যায়। নিয়মিত ব্যায়াম করার কারণে হৃদ যন্ত্রের প্রার্থীদের গুরুত্ব বৃদ্ধি পায় যার ফলে আমাদের শরীরের জন্য উপকারী হয়। তবে ব্যায়াম করার মাধ্যমে সবাই সমানভাবে উপকৃত হতে পারে না। কারণ প্রতিটি ব্যক্তির শারীরিক গঠন ভিন্ন ভিন্ন তাই কার শরীরের জন্য কোন ব্যায়ামটা শুট করে তাকে সেই ব্যায়ামটা করা উচিত।

তবে নিয়মিত ব্যায়াম করার ফলে শারীরিক সহনশীলতা বৃদ্ধি পায় শরীরে অক্সিজেন গ্রহণের মাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং শরীরবৃত্তীয় কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল ।স্বাস্থ্য ভালো থাকলে , মন ভালো থাকে আর মন ভালো থাকলে জগতের সব কিছুই ভালো লাগে। তো বন্ধুরা শরীর সুস্থ ও ভালো রাখার জন্য আমাদের নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত।

যোগ ব্যায়ামের উপকারিতা

যোগ ব্যায়াম কি আমরা অনেকেই জানিনা? অনেকেই আবার বলে থাকেন যোগ ব্যায়াম এবং ইয়োগা একই। ইয়োগা হচ্ছে শরীর আর মনকে যুক্ত করে সুস্থ করে তোলার একটি প্রাচীন পদ্ধতি অন্যদিকে ইয়োগাবাজক শুধু ব্যায়াম নয় চোখ শব্দের অর্থ হচ্ছে চেতনা জাগ্রত করা। যোগব্যায়াম মানে যে শুধু শরীরকে আঁকাবাঁকা করার মাধ্যমে বসে থাকা শুধু তা নয় যোগব্যায়ামের অনেক উপকারিতা রয়েছে।চলুন আমরা জেনে নেই যোগব্যায়ামের উপকারিতা গুলো। 

যোগব্যায়ামের মাধ্যমে দেহ মন এবং এনার্জি বা শক্তি তিনটি জিনিসের সমন্বয় ঘটে। দেহ  ,মন ও আত্মার একসাথে যোগ সূত্র ঘটে বলেই এ ব্যায়ামের নাম হচ্ছে যোগ ব্যায়াম। আমরা যদি নিয়মিত যোগ ব্যায়াম করি তাহলে আমাদের শরীর সুস্থ হয়ে উঠবে।আমাদের শরীর বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধের বিরুদ্ধে ক্রিয়া করবে যার ফলে আমাদের শরীর সতেজ হয়ে উঠবে এবং আমাদের মন দুশ্চিন্তা ও চঞ্চলতা থেকে মুক্তি পাবে এবং আমাদের ব্রেন চিন্তামুক্ত এবং শান্ত থাকার কারণে আমাদের আত্মার বৃদ্ধির সাধিত হবে।

আরো পড়ুনঃ

 নিয়মিত যোগ ব্যায়াম করার ফলে আমাদের বাহু এবং কজি অনেক বেশি শক্তিশালী হয়। যোগব্যায়াম আমাদের পেটের মাংসপেশিগুলোকে শক্তিশালী করে এবং অতিরিক্ত চর্বি কমায়। দেহের ভারসাম্যতা বৃদ্ধি করে এবং মনোযোগ আকর্ষণ করে। এছাড়াও যোগব্যায়াম মহিলাদের মাসিকের বিকৃতি দূর করে এবং যেকোনো ধরনের জটিলতা থেকে মুক্তি দান করে। 

কিন্তু যে সকল ব্যক্তির হৃদরোগ  ,উচ্চ রক্তচাপ এবং কোমর ব্যথার সমস্যা আছে তাহারা যোগব্যায়াম থেকে দূরে থাকবেন। কেননা যোগব্যায়াম করার ফলে আপনার এই সমস্যাগুলো আরো বৃদ্ধি পেতে পারে। এছাড়া আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ব্যায়াম করবেন।

ক্যাগেল ব্যায়ামের উপকারিতা

ক্যাগেল ব্যায়াম ক্যাগেল এক্সারসাইজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও চমৎকার এক্সারসাইজ। আপনাদের মধ্যে যাদের প্রসবের সমস্যা আছে ,  একটু পর পর প্রসবের বেগ হয় বা প্রসব করার সময় প্রস্তাব আটকে যায় , হাচি বা কাশি দিলেই প্রসব বের হয়েছে , যে সকল ব্যক্তির দ্রুত বীর্যপাত হয় এবং লিঙ্গ উদ্যান জনিত সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য ক্যাগেল ব্যায়ামের উপকারিতা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। 

এছাড়াও বয়স বাড়ার সাথে সাথে যে সকল মহিলা ও পুরুষের অর্জন বা স্থলতা বৃদ্ধি পায় , দীর্ঘ মেয়েদের কাশি বা কষ্ট কাঠের সমস্যা আছে তারা ক্যাগেল ব্যায়ামের মাধ্যমে এ সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এই ব্যায়াম বসে বা দাঁড়িয়ে যে কোন অবস্থা করা যেতে পারে। এই ব্যায়াম করার জন্য প্রথমে মেঝেতে ছুঁয়ে যেতে হবে। এরপর ফ্লোর মার্শাল তিন সেকেন্ড চেপে ধরে রাখতে হবে , তারপর তিন সেকেন্ড স্বাভাবিক রাখতে হবে। 

এভাবে দশবার চেপে  ধরে রাখতে হবে এবং 10 বার স্বাভাবিক করে দিতে হবে । ট্রেইনারের পরামর্শ অনুযায়ী এই ব্যায়াম দিন দিন বাড়াতে হবে। আপনি যদি ক্যাগেল ব্যায়ামের উপকারিতা পেতে চান তাহলে ।এই ব্যায়াম আপনাকে ৩ থেকে ৬ মাস নিয়মিত করতে হবে। এই ব্যায়াম শুরু করার তিন থেকে পাঁচ সপ্তাহের মধ্যে আপনার অনন্ত প্রসবের সমস্যা হবে এবং লিঙ্গ উঠানের সমস্যা থাকলে তিন মাসের মধ্যে আপনি সমাধান পাবেন। 

এছাড়াও যে সকল ব্যক্তির দ্রুত বীর্যপাত হয় তাদের এই সমস্যার সমাধান হতে চার থেকে ছয় মাস সময় লাগবে। আপনি যদি সমস্যার সমাধান চান তাহলে আপনাকে এই এক্সারসাইজ নিয়মিত করতে হবে। এই ব্যায়াম প্রতিদিন দুই থেকে তিনবার সকালে  ,দুপুরে এবং বিকেলে করার চেষ্টা করতে হবে। এই ব্যায়ামের যেমন উপকারিতা দেখলে কেমন এর অপকারিতা আছে। 

এবার একবার শুরু করবে নিয়মিতভাবেই করে যেতে হবে তা না হলে আমরা ভালো ফলাফল পাবো না। কারো প্রসবের বেগ থাকলে সে সময় এই ব্যায়াম করা যাবে না প্রস্রাবের চাপ থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত হওয়ার পর এই ব্যায়াম করতে হবে। দুই থেকে তিন মাস এই ব্যায়াম করার ফলেও যদি আপনি কোন ফল না পান তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন ব্যায়াম করার সময় কোন অবস্থাতেই আপনি আপনার শ্বাস বন্ধ করে রাখবেন না 

এবং ব্যায়াম করার সময় যদি আপনি আপনার পেসিতে ব্যথা অনুভব করেন তাহলে বুঝবেন আপনার ব্যায়াম করার সঠিক হচ্ছে না এবং কখনোই অতিরিক্ত ব্যায়াম করার চেষ্টা করবেন না এতে আপনার বেশি ক্লান্ত হয়ে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

প্রিয় পাঠক, আস সালামু আলাইকুম!আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সকলে ভালো আছেন। এতক্ষণ আমার সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।ব্যায়াম করার উপকারিতা - ব্যায়াম করার পদ্ধতি এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে আপনার যদি সামান্যতম উপকার হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন আজকের মত এখানে শেষ করছি । সকলেই ভালো থাকবেন-আল্লাহ হাফেজ!

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন