জন্ম নিবন্ধন দিয়ে সার্টিফিকেট সংশোধন https://bdris.gov.bd

আপনি যদি জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে কোন বোর্ডের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর জন্ম নিবন্ধন দিয়ে সার্টিফিকেট সংগ্রহের সময় দেখতে পান সেখানে তথ্যগত কিছু ভুল রয়েছে তাহলে আজকে জন্ম নিবন্ধন দিয়ে কিভাবে জন্ম নিবন্ধন দিয়ে সার্টিফিকেট সংশোধন করবেন তা জেনে নিন bdris.gov.bd।

তবে জন্ম নিবন্ধন দিয়ে সার্টিফিকেট সংশোধন করা একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া এবং এ ক্ষেত্রে যেমন টাকা খরচ হবে তেমনি ভাবে আপনাকে অধিক পরিমাণ সময় খরচ করতে হবে এই সার্টিফিকেট এর তথ্য সংশোধন করার জন্য।

সূচিপত্রঃ সার্টিফিকেট সংশোধন

মোটামুটি ৩০ দিন থেকে ৯০ দিনের মত সময় লাগবে একটি জন্ম নিবন্ধন দিয়ে সার্টিফিকেট সংশোধন করার জন্য এবং এক্ষেত্রে আপনাদের যদি এটা প্রয়োজনীয় হয় তাহলে হাতে সময় নিয়ে কাজটি করতে হবে।

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে সার্টিফিকেট সংশোধন জন্য বেশকিছু প্রসেস রয়েছে এবং সর্ব প্রথমে যে প্রসেসগুলো আপনার অনুসরণ করবেন সেটি হল নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে আপনাদেরকে আবেদন করতে হবে এবং এক্ষেত্রে আপনাদের নির্ধারিত পরিমাণ টাকা যে কোন উকিলের মাধ্যমে খরচ হবে।

তাছাড়া পত্রিকায় আপনাদের বিজ্ঞাপন দিতে হবে এবং এই বিজ্ঞাপন দেওয়ার ক্ষেত্রে আপনার সার্টিফিকেটের যে সকল তথ্য আছে সেই সকল তথ্য দিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিলে সবচাইতে কম সময়ে এই কাজটি হয়ে যাবে।

এখন আপনার এই এফিডেভিট করা অথবা নোটারি পাবলিক করা কাগজ এবং পত্রিকায় যে বিজ্ঞাপন দিলেন সেই বিজ্ঞাপন এর কাটিং নিয়ে আপনাকে অনলাইনের মাধ্যমে অথবা টাইপিং করে একটি আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।

অর্থাৎ আবেদনের বিষয়বস্তু হবে যে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন দিয়ে সার্টিফিকেট সংশোধন ভুল তথ্য সংশোধন করতে চাচ্ছেন এবং এই আবেদন পত্র নিয়ে আপনারা যখন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন তখন তারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নাম্বার দিয়ে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে লগইন করবেন এবং সেখানে গিয়ে আপনার জন্য একটি প্রোফাইল তৈরি করে দিবে।

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কত টাকা লাগে?

সে ক্ষেত্রে আপনারা যখন ফোন নাম্বার প্রদান করবেন তখন আপনাদের ফোনে একটি এসএমএস দেয়া হবে এবং আপনারা তখন বোর্ডের অর্থাৎ আপনাদের শিক্ষা বোর্ডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে ফ্রম উত্তোলন নামক অপশনে ক্লিক করবেন।

তবে বোর্ডের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে প্রোফাইল তৈরি করার জন্য আপনাদেরকে আগে একটি সার্টিফিকেট এর জন্য ৫৫৮ টাকা ফি সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে প্রদান করতে হবে এবং এই ফ্রি যখন পৌঁছে যাবে তখন আপনার প্রোফাইল তৈরি করার জন্য সুযোগ প্রদান করা হবে জন্ম নিবন্ধন দিয়ে সার্টিফিকেট সংশোধন করতে।

জন্ম নিবন্ধন বাংলা থেকে ইংরেজি করবেন কিভাবে ২০২৩

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে সার্টিফিকেট সংশোধন এক্ষেত্রে যদি আপনার এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার সার্টিফিকেট সংশোধন করা লাগে তাহলে টাকার পরিমাণ দ্বিগুণ হবে। এভাবে সোনালী ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার পর আপনারা বোর্ডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে সেখানকার নিয়ম কানুন অনুসরণ করে, 

সেখানকার প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করে আপনারা এই সার্টিফিকেট সংশোধন করার জন্য আবেদন করবেন। আর আবেদন করার পরে আপনাদেরকে আবেদনপত্রসহ এবং সোনালী ব্যাংকে আবারও একই পরিমাণ টাকা প্রদান করার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে বোর্ডে চলে যেতে হবে।

সেখানে গিয়ে আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি প্রদান করলে তারা তা গ্রহণ করবে এবং যদি সম্ভব হয় তাহলে আপনাকে অল্প কিছু দিনের মধ্যেই আপনার সংশোধিত সার্টিফিকেট প্রদান করবেন। মোটামুটি একটি সার্টিফিকেটের জন্য আপনাদের ২০০০ টাকার মতো খরচ হতে পারে।

এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার সার্টিফিকেট মিলিয়ে তিন হাজার টাকার মতো খরচ হতে পারে। আর যারা জন্ম নিবন্ধন দিয়ে সার্টিফিকেট এর তথ্য সংশোধন করতে চাইছেন তাদেরকে বলবো যে এই জন্ম নিবন্ধন সনদের তথ্য পরে কাজে লাগবে এবং যেটি নিয়ম সেই নিয়ম অনুসরণ করতে গেলে আপনাকে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে এবং পেপার কাটিং এর মাধ্যমে এই কাজটি করতে হবে।

তাছাড়া অভিভাবকের নাম সংশোধন করার ক্ষেত্রে তাদের জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের অনুলিপি ব্যবহার করতে হবে। অর্থাৎ এই থেকে বুঝতে পারলাম শুধু জন্ম নিবন্ধন সনদ দিয়ে সার্টিফিকেট এর তথ্য সংশোধন করা সম্ভব নয়,

এক্ষেত্রে আপনাকে একটু দীর্ঘমেয়াদি এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে এবং নির্ধারিত পরিমাণ টাকা খরচ করে এই কাজটি করতে হবে। তাছাড়া সার্টিফিকেট এর সঙ্গে শিক্ষা বোর্ড জড়িত আছে বলে আপনাকে শিক্ষাবোর্ড পর্যন্ত যাওয়া লাগবে।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড করার লিংক https://bdris.gov.bd

আপনি যদি জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি সংগ্রহ করতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটের এই পোস্ট প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। কারণ এই পোষ্ট পড়ার মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি সংগ্রহ করা যায় এবং এটিকে ব্যবহার করা যায়।

আমরা অনেক সময় জন্ম নিবন্ধন দিয়ে সার্টিফিকেট সব সময় সঙ্গে বহন করতে পারি নি অথবা অনেক সময় এটা বিভিন্ন অসাবধানতার কারণে হারিয়ে ফেলি। সেক্ষেত্রে আপনার যদি এই জন্ম নিবন্ধন কার্ড কাজে লাগে তাহলে আপনারা এটির জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

তাছাড়া যে সকল ব্যক্তি হার্ডকপি কাছে রাখার পাশাপাশি অনলাইন কপি সংগ্রহে রাখতে চান তারা আজকে দেখে নিন যে কিভাবে জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড করা যায়। জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি সাথে থাকলে আপনারা সব সময় এটি বহন করতে পারবেন 

যেকোনো প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারবেন। তাছাড়া আপনারা যে জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড করছেন সেখানে একটি কিউআর কোড দেওয়া আছে যেটি প্রমাণ করবে যে আপনার এই জন্ম নিবন্ধন কার্ড আসলেই আপনার এবং অরিজিনাল।

কোড দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার নিয়ম

তবে অনেকেই আছেন যারা জানেননা জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি কিভাবে সংগ্রহ করতে হয় এবং এই জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি কিভাবে ডাউনলোড করতে হয়। তবে যে সকল ভাই অথবা আপু এই জন্ম নিবন্ধন সনদ মোবাইলের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড করবেন তারা পারবেন না।

তবে যে সকল মানুষ কম্পিউটারের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করতে চাইবে তারা চাইলেই পারবে। তাই আপনারা সর্বপ্রথমে আপনাদের জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড করার নিয়ম জেনে নিন এবং এর মাধ্যমে যাচাই করে নিন আপনার জন্মনিবন্ধনের কার্ড অনলাইনে নিবন্ধিত হয়েছে কিনা।

আপনাকে সর্বপ্রথমে যেকোনো একটি ব্রাউজারে চলে যেতে হবে এবং সেই ব্রাউজারের সার্চ অপশনে গিয়ে লিখবেন বার্থ সার্টিফিকেট। অবশ্যই আপনারা বার্থ সার্টিফিকেট শব্দটি ইংরেজিতে লিখবেন এবং সার্চ অপশনে গিয়ে ক্লিক করবেন।

এতে আপনাদের সামনে অনেক ফলাফল প্রদর্শিত হবে এবং সকল ফলাফলের ভেতর থেকে আপনারা প্রথম যেটি পাবেন সেখানে ক্লিক করবেন। আপনারা যখন পরবর্তী ঘরে পৌঁছাবেন তখন একটি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারছেন এবং এই ওয়েব সাইটেই আপনারা জন্ম নিবন্ধন তথ্য যাচাই করতে পারছেন।

সেখানে আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদের মোট ১৭ ডিজিটের একটি নাম্বার পাওয়া যাবে এবং এই নাম্বারটি আপনারা ফাঁকা ঘর পূরণ করবেন। তার পরের ঘরে আপনার থেকে জন্ম নিবন্ধনকারীর জন্ম তারিখে জানতে চাওয়া হবে এবং আপনারা এই জন্মতারিখ বসিয়ে দিবেন।

তবে এই ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন কার্ডের জন্ম তারিখ বসানোর ক্ষেত্রে আপনাদের একটু আলাদা নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। আপনারা সেখানে জন্ম তারিখ লেখার ঘরে দেখতে পাবেন যে সেখানে প্রথমে বছর তারপরে মাস এবং পরবর্তীতে তারিখ গঠনের কথা বলা হয়েছে।

তাই আপনারা সর্বপ্রথমে জন্ম নিবন্ধন কারীর জন্ম সাল, জন্মের মাস এবং জন্মের তারিখ উল্লেখ করবেন। তারপরে নিচে গেলে সেখানে একটি ছোট্ট ক্যালকুলেশন করতে হবে আপনাদের। এক্ষেত্রে দুটি সংখ্যার যোগ অথবা বিয়োগ এর সমাধান করতে হবে এবং এই সমাধানের উত্তরঃ

আপনাদের ফাঁকা ঘরে বসিয়ে সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে। আপনাদের জন্ম নিবন্ধনের তথ্য যদি অনলাইনে লিপিবদ্ধ করা হয় তাহলে অবশ্যই এই জন্ম নিবন্ধন কার্ডের জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি সামনাসামনি চলে আসবে।

যদি মিলিয়ে দেখেন যে আপনারা যার তথ্য অনুসন্ধান করছেন সেই তথ্য এখানে মিলে গেছে তাহলে এটি আপনারা মোবাইল ফোনে স্ক্রিনশট দিয়ে রাখতে পারেন। তাছাড়া যারা কম্পিউটার থেকে ডাউনলোড করতে চাইবেন তারা খুব সহজ উপায় ডাউনলোডের অথবা প্রিন্ট এর অপশন এ ক্লিক করে প্রিন্ট করে নিন।

জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার অ্যাপস https://everify.bdris.gov.bd/

জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার অ্যাপস আজকে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনার সংগ্রহ করতে পারবেন। যাদের জন্ম নিবন্ধন সনদের অরিজিনাল কপি হাতে রয়েছে তার পরেও অনলাইন থেকে অ্যাপসের মাধ্যমে যারা

জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করতে চান তাদের জন্য আজকের এই বিশেষ পদ্ধতি আলোচনা করা হবে। তাই আপনারা যদি অ্যাপসের মাধ্যমে নিজেদের জন্ম নিবন্ধন সনদের অরিজিনাল অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে চান তাহলে নিচের নিয়ম অনুসরন করবেন।

আমরা সকলেই জানি যে স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে একজন শিশু জন্মগ্রহণ করার পর তার জন্ম নিবন্ধন সনদ প্রদান করা হয় এবং এই জন্ম নিবন্ধন সনদ পেতে হলে আপনাকে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করে এটি পেতে হবে।

আর এই ক্ষেত্রে আপনারা যখন স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে জন্ম নিবন্ধন সনদের অরিজিনাল কপি পেয়েছেন এবং বর্তমানের নিয়ম অনুসারে অনলাইন থেকে অ্যাপসের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করতে চান তারা অবশ্যই নিচের নিয়ম অনুসরন করে এটি ডাউনলোড করে নেবেন।

জন্ম নিবন্ধন সনদ অ্যাপসের মাধ্যমে ডাউনলোড করতে হলে আপনাকে গুগল ক্রোম ব্রাউজারে যেতে হবে এবং সেখানে গিয়ে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অ্যাপসের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড হবে।

তবে জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার প্রক্রিয়া অত্যন্ত সহজ বলে আপনারা এই কাজটি খুব সহজেই করতে পারবেন এবং এক্ষেত্রে আপনাদের জন্ম নিবন্ধন সনদ অ্যাপসের মাধ্যমে ডাউনলোড করার জন্য https://everify.bdris.gov.bd/ এই লিংক ব্যবহার করতে হবে।

প্রধানত যারা অ্যাপসের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন সনদের তথ্য ডাউনলোড করতে চান তারা এই লিংক ব্যবহার করে ওয়েব সাইটে প্রবেশ করবেন এবং সেখানেই আপনারা খুব সহজে অ্যাপস এর নিয়ম অনুসরণ করে এটি ডাউনলোড করতে পারবেন।

এই তথ্য অনুসন্ধান করার জন্য আপনাদেরকে সেখানে জন্ম নিবন্ধন সনদের নাম্বার প্রদান করতে হবে এবং জন্মতারিখ যথাস্থানে প্রদান করার পরে তৃতীয় ঘরে গণিতের সমস্যা সমাধান প্রদান করবেন।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম https://bdris.gov.bd

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম এভাবে তিনটি ঘরের তথ্য যখন আপনাদের প্রদান করা হবে তখন আপনারা সার্চ অপশনে ক্লিক করলেই পরবর্তী পেজে গিয়ে আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদের যাবতীয় তথ্য বিস্তারিত দেখতে পারবেন। তবে এভাবে অ্যাপসের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার ক্ষেত্রে অফিশিয়াল ওয়েবসাইট এর নিয়ম অনুসারে কোন ধরনের ডাউনলোড অপশন না থাকায় সংরক্ষণ করার জন্য স্ক্রিনশট ব্যবহার করুন।

এভাবে আপনারা খুব সহজেই অ্যাপসের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করবেন এবং জন্ম নিবন্ধন সনদের অরিজিনাল কপি সকলেই নিজ নিজ দায়িত্বে সচেতনতা সঙ্গে সংগ্রহ করবেন। অনেকেই দেখা যায় যে এটি দীর্ঘসময় ব্যবহার না করার কারণে নষ্ট হয়ে যায় এবং এক্ষেত্রে আপনাদের অবহেলার কারণে হয়তো পরবর্তীতে ঝামেলায় পড়তে হয়।

তবে আপনারা অনলাইনের মাধ্যমে যখন জন্ম নিবন্ধন সনদের কপি অ্যাপসের মাধ্যমে ডাউনলোড করে নিবেন তখন আপনাদের এটি আবার মুদ্রণ করার জন্য সুযোগ থাকবে। জন্ম নিবন্ধন সনদ সংক্রান্ত এবং জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার প্রক্রিয়া সংক্রান্ত কোন তথ্য জানতে চাইলে আমাদেরকে কমেন্ট করতে পারেন এবং আমরা আপনাদের কমেন্টের উত্তর প্রদান করার চেষ্টা করব।

সর্বশেষ কথাঃ জন্ম নিবন্ধন দিয়ে সার্টিফিকেট সংশোধন করবেন কিভাবে Jonmo Nibondhon Certificate 

আপনারা জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে গিয়ে আপনার এই তথ্য অনলাইনে লিপিবদ্ধ হয়েছে কিনা তা https://bdris.gov.bd জেনে নেওয়ার পাশাপাশি আপনার জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি সংগ্রহ করে নিতে পারছেন। জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের ওয়েবসাইটের এই পোস্ট পড়ার জন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ।