গিনেস বুকে নাম লেখার নিয়ম।Guinnessworldrecords.com
বন্ধুরা গিনেস বুক কি- গিনেস বুকের নাম লেখার নিয়ম? Friends Guinness book of world record এর নাম শোনেননি এমন ব্যক্তি খুব কমই আছে। তাই গিনিস বুক সম্পর্কে অনেকেরই অজানা তাই এর জন্য আজকের এই আইটিএলটি আপনাদের জন্য গিনেস বুক সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্ন উত্তর দিতে চেষ্টা করব।
আপনি যেখান থাকেন গিনেস বুক কীর্তিমান ব্যক্তিদের তাদের সফলতা কাহিনী লিখে রাখা গিনেস বুক মানে কি? গিনেস বুক কে আবিষ্কার এবং গিনেস বুকে নাম লেখার নিয়ম, সম্পর্কে আজকের আর্টিকেল এর মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করব।
আরো পড়ুনঃ আইফোনে স্টোরেজ সুবিধা গুগল ফটোতে।
গিনেস বুক কি?
Guinness book হোল এক ধরনের গ্রন্থ বা পুস্তক, এর মাধ্যমে বিশ্বের সমস্ত কীর্তিমান ব্যক্তিদের তাদের সফলতা কাহিনী লিখে রাখা হয়। গিনেস বুকে যেকোন বিষয়ের উপর কোন কিছু আলাদা করে সমস্ত পৃথিবীর নজরে করলে তার নাম এবং কীর্তি এই বইয়ের মাধ্যমে লেখা হয়।
১৯৫৮ সালে এ বইটি সূচনা হয়। ১৯৮৮ সালে পর্যন্ত এ বইটির নাম রাখা হয় দ্য গেনিস বুক অফ রেকর্ড। The Guinness book of record. ১৯৯৮ সালে এ বইটি পুনরায় নামকরণ হয়, the Guinness book of world record নামে।
আরো পড়তেঃ ওয়েবসাইটে ফাইল আপলোড করে-অনলাইন থেকে ইনকাম
এ বইটি প্রতিবছর নতুন করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ব্যক্তির বিশ্ব রেকর্ড করা কীর্তিকলাপ নিয়ে প্রকাশিত করা হয়ে থাকে। তাই এই বইটি বা প্রস্তাবটি বেশে ৬১ দেশের মধ্যে ২৩ টি ভাষায় প্রতিবছর অর্থাৎ বর্তমান দিন পর্যন্ত ৬৩ বছর প্রকাশিত হয়ে আসছে।
গিনেস বুক মানে কি?
Guinness book এক ধরনের গ্রন্থ বা পুস্তক। গ্রিনেস বুক এর মানে হল বিশ্ব কীর্তিমান পুস্তক। অর্থাৎ পুরো পৃথিবীর কীর্তিমান ব্যক্তিদের কাজ এবং তাদের নাম এই বইয়ের মাধ্যমে লিখে রাখা হয় এবং প্রকাশ করা হয়।
আরো পড়তেঃ জমি বেদখল হলে উদ্ধার করবেন কিভাবে?গিনেস বুক এর উদ্ভাবক কে?
আরো পড়তেঃ অনলাইনে ভূমি ফি জমা দেওয়া উপায়।
গিনেস বুক বইটি প্রথম বইটি ১৯৫৫ সালে আগস্ট মাসে লন্ডনের ফ্লিট স্ট্রিটের ২ জমজ ভাই নরেশ এবং রস ম্যাকওয়াইটার দ্বারা প্রতিষ্ঠা করা হয়।
গিনেস বুক কোথায়?
এক ধরনের পুস্তক তাই পুস্তকের কোন বাস্তব জায়গা বা স্থান নেই এই বইটি প্রথম লন্ডনে দুই জমজ ভাই দ্বারা প্রকাশিত করা হয়েছিল।
আরো পড়ুনঃ ওয়ার্ডপ্রেস থেকে আয় করার সেরা উপায়-WordPress
গিনেস বুকে নাম লেখার নিয়ম?
গিনেস বুকে নাম লেখানোর জন্য আপনাকে প্রথমে এই ওয়েবসাইটিতে যেতে হবে Ganeshworldrecord.com আপনি এখানে আপনার বেসিক ইনফরমেশন গুলো দিন যেখানে আপনার নাম, ঠিকানা, দেশ, ইমেইল এড্রেস ইত্যাদি। এবং সাথে সাথে পাসওয়ার্ড দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট বানিয়ে নিন।
*** তারপর আপনার ইমেইল এড্রেস দিয়ে ওয়েবসাইটে থেকে পাঠানোর লিংক ক্লিক করে একাউন্ট কনফার্মেশন করে নিন।
*** এরপর আপনি যে বিষয়ের উপর রেকর্ড করতে চান সেই অনুসন্ধান করুন এবং তারপর সে রেকর্ড এর জন্য এপ্লাই করুন।
আরো পড়ুনঃ ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে আপডেট ফিচার পরিবর্তন।
*** এই ফর্মালিটি পালন করে তাদের দেওয়া দুই ১ জন সাক্ষী রাখুন আপনার রেকর্ড যাচাই করার জন্য।
*** তারপর আপনার রেকর্ডের স্থান অনুযায়ী সেখানে পৌঁছে গিয়ে আপনার রেকর্ড তৈরি করুন।
*** আপনি যদি নতুন রেকর্ড তৈরি করতে চান তাহলে সাক্ষী অনুযায়ী আপনার নাম গিনেজ বুকে উঠে যাবে।
আরো পড়ুনঃ NID কার্ড দিয়ে কয়টি সিম কার্ড রেজিস্ট্রেশন হয়।
গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড?
গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড একজন ব্যক্তির গেনেসবুকে দেখার জন্য আপনাকে ফেসবুকে নিজস্ব ওয়েবসাইট যেতে পারেন। এজন্য আপনি নিচে দেওয়া লিংকে মধ্যে যান।
আপনি এখানে বিভিন্ন ব্যক্তির ওয়াল রেকর্ড দেখার সাথে সাথে আপনার নিজের তৈরি বা কোন দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি ওয়ার্ল্ড রেকর্ড এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।
- ই-পর্চা কি?
- মোবাইল দিয়ে ভূমি সেবা।
- খতিয়ান অনুসন্ধান কি?
- ভূমি মিস মামলা কি?
- অনলাইনে জমির খতিয়ান বের করার নিয়ম।
- বি আর এস খতিয়ান নাম পত্তন কিভাবে করবেন।
সর্বশেষ কথাঃ Guinness book of world.
গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড করা সম্ভব। এই একজন ব্যক্তি তার গিনিস বুকে তার সকল তথ্য উপস্থাপন তুলে ফেসবুকে লিখে রাখে এরপর তারা পাওয়া একটি পুস্তক আকারে প্রকাশ করে থাকে। আশা করি আজকে আপনাদের গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড, গিনেস বুকের নাম লেখানোর নিয়ম। এ সমস্ত উত্তর আপনি আরো চাইলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
আরো পোস্ট দেখুন