ফাইভ-জি কি? ৫জি নেটওয়ার্ক বাংলাদেশে

বর্তমান ডিজিটাল যুগে টু-জি, থ্রিজি, ফোরজি, এবং শেষ ফাইভ-জি চালু হয়েছে। আজকে আপনাদের আমি ফাইভ-জি কি? সম্পর্কে কিছু কথা বলব, যেটা আপনার প্রয়োজন হবে। ৫জি আসলে আমরা আরো নেটওয়ার্ক বা ইন্টারনেটে সকল সুযোগ সুবিধা পাব এই আশায় এই নেটওয়ার্ক পঞ্চম জেনারেশন ব্যবহার করতে পারার জন্য ৫জি নেটওয়ার্ক বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।

ফাইভ-জি কি? ৫-জি নেটওয়ার্ক বাংলাদেশে

ফাইভ-জি কি?

ফাইভ-জি হল মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক প্রযুক্তির পঞ্চম প্রজন্ম। এর মাধ্যমে অনেক দ্রুত গতিতে ইন্টারনেটে তথ্য আদানপ্রদান করা যায়।

আরো পড়ুনঃ আধুনিক খাটের ডিজাইন-2022

৫জি নেটওয়ার্ক বাংলাদেশে

বর্তমানে মোবাইল কোম্পানি অপারেটর তাদের নেটওয়ার্ক বৃদ্ধি করার জন্য নেটওয়ার্ক কোম্পানি প্রতি ১০ বছর পর পর তাদের জেনারেশন চেঞ্জ করে থাকে। এর জন্য আমরা যখন টুজি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করছি তখন ইন্টারনেট ছিল বিশেষ কিছু সীমাবদ্ধ। 

যেমন মনে করেন আমরা টুজি ইন্টারনেটে কানেকশন দিয়ে সাধারণত ইন্টারনেটের বিভিন্ন ওয়েবসাইট ব্রাউজিং করা যেত আবার ডাউনলোড এর দিক থেকে চিন্তা করলে পরসহ কয়েক এমবি এর গান বা অন্যান্য কিছু ডাউনলোড করার যেত না।

আরো পড়ুনঃ  অনলাইনে ভূমি ফি জমা দেওয়া উপায়।

এরপর আসলো নেটওয়ার্ক কোম্পানি তাদের তৃতীয় জেনারেশন বা থ্রিজি নিয়ে এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আমরা ইউটিউব পর্যন্ত ভালোভাবে দেখতে পারতেছি এবং মুভি নাটক গান সিনেমা সহ সকল ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে থ্রিজি ইন্টারনেট।

আমি যে ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড দিতে আমরা মোটামুটি ইন্টারনেটে অনেক সুযোগ সুবিধা উপভোগ করতে পেরেছি।

আরো জানতেঃ উপায় মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট খোলার নিয়ম।

আমরা এরপরে পেলাম ফোরজি। যা ফোর জেনারেশন নামে পরিচিত। এই জেনারেশনে আমরা পাচ্ছি দুর্দান্ত গতির ইন্টারনেট স্পিড,এই স্পিড এর মাধ্যমে ইউটিউবে সকল ধরনের ভিডিও দেখা থেকে শুরু করে ইন্টারনেটের বিভিন্ন ফাইল আপলোড এবং খুব তাড়াতাড়ি ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করতে পেরেছি।

তাই ফোরজি ইন্টারনেট স্বাধান্ত যে যে ফিচারগুলো পাওয়া যায় তা আমরা পেয়েছি তবে ফোরজি অনেক কাজ একসাথে করা সম্ভব যেমন বড় ফাইল ডাউনলোড করা একসাথে অনলাইনে গেমিং করাও সম্ভব হচ্ছে।

আরো পড়ুনঃ   মেয়েদের আংটির ডিজাইন।

আমরা আধুনিক যুগে বর্তমানে আমার ফোরজি থেকে এবার ফাইভ জিতে নিয়ে আসছি যেটা নিয়ে আমরা এই আর্টিকেল এর মূল কথা। ফাইভ জি আমাদের দেশে এখনো আসে নাই তবে ফাইভ-জি মানে ইন পঞ্চম জেনারেশন। 

আজকের আমরাফোরজি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে বুঝতে পারছি যে ৫জি নেটওয়ার্ক কতটা শক্তিশালী হতে পারে তাই আপনি যদি এটা চিন্তা করে থাকেন তাহলে একদম সঠিক চিন্তা করছেন। কেননা ফাইভ জি থাকলে এক মিলি সেকেন্ডে লেডিস কে বা স্পিড অনেক পরিমাণ হয়।

আরো পড়ুনঃ   দারাজ অনলাইন শপিং

৫জি নেটওয়ার্ক ডাউনলোড প্রতি সেকেন্ডে ১ থেকে ১০ জিবি স্পিড দিতে পারে। কথা কথাটি অবিশ্বাস্য হলেও একজন সত্যি তাছাড়া ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক এর অনেক কাজ একসাথে করা যায়। যেমন মুভি দেখা অনেক ভারী ফাইল ডাউনলোড অনলাইনে গেমিং অনেক কাজ একসাথে করা যায়।

তবেও কোন ইন্টারনেটে ড্রপ করবে না তাছাড়া আরও অনেক অবিশ্বাস্য ফিচার পাব যা আমাদের জীবনে প্রযুক্তিকে আরো অনেক সুবিধা করে দিবে।

সর্বশেষ কথাঃ ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক

মোবাইল ইন্টারনেটের যুগে বর্তমানে আমরা ফোরজি ইউজ করছি যা ফোর জেনারেশন নামে পরিচিত। এরপরে আমরা যে সুযোগ সুবিধা পেতে চলছে তা হলো ৫জি যারা ফাইভ-জি জেনারেশন নামে পরিচিত।জেনারেশনের মাধ্যমে আপনি সকল ধরনের মুভি গান বাড়ে ফাইল ডাউনলোড গেমিং একসাথে অনেক কাজ করতে পারবেন এর সঙ্গে আউটসোর্সিং বা ইন্টারনেট থেকে ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।