কিবোর্ড এর দাম কত? কিবোর্ডের বৈশিষ্ট্য
কিবোর্ড হলো কম্পিউটারের অন্যতম একটি ইনপুট ডিভাইস যার মধ্যে বর্ণ সংখ্যা বিশেষ চিহ্নের বিভিন্ন কিগুলো সারিবদ্ধভাবে সাজানো থাকে।
আরো জানতেঃ উপায় মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট খোলার নিয়ম।কিবোর্ড কি ধরনের ডিভাইস।
কিবোর্ড হল কম্পিউটারের একটি ইনপুট ডিভাইস।এর সাহাজ্যে কম্পিউটারের সকল কাজ করা হয়।
আরো পড়ুনঃ ব্লগের জন্য লোগো
কিবোর্ডের বৈশিষ্ট্যঃ
- কিবোর্ড একটি অন্যতম ইনপুট ডিভাইস। কম্পিউটারের কিবোর্ডের এগুলো সাজে টাইপ করা ছাড়াও কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় সব ধরনের নির্দেশ প্রদান করা হয়।
- কিবোর্ড এর মধ্যে বর্ণ সংখ্যা বিশেষ চিহ্নের বিভিন্ন দিকগুলো সারবৌদ্ধ ভাবে সাজানো থাকে।
- বর্তমান প্রচলিত কিবোর্ডগুলো সর্বোচ্চ ১০৫টি কি রয়েছে। ইংরেজি বর্ণ ও সংখ্যা এবং বিশেষণের চিহ্নিত কি গুলো সাধারণ টাইফয়েড এর মত এবং বিন্যাস সাজানো একই রকম তাই কীবোর্ড প্রায় সব কম্পিউটারে থাকে।
- পেইন্ট স্কিনের মাধ্যমে মনিটরের প্রদর্শিত স্কিনকে ক্যাপচার করা।
- কিবোর্ডের কিগুলোর সাহায্যে অতি দ্রুত টাইপ করা যায়।
- কপি পেস্ট এম্পটি ট্র্যাশ ইত্যাদির মত অসংখ্য শর্টকাট রোগের জন্য কিবোর্ড ব্যবহার করা যায়।
- ১ ডস ০ কমান্ডসহ ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশেষ করে সেখানে মাউস ব্যবহার করা যায় না সেখানে কি বোর্ডের গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস হিসেবে ভূমিকা রাখে।
- জীবনের প্রত্যেকটি কি একটি বৈদ্যুতিক সুইচ এর সঙ্গে একটি এনকোডার দ্বারা যুক্ত থাকে।কিবোর্ডের কোন কে চাপলে এনকোডার সেই বর্ণের কোডের ডিজিটাল বৈদ্যুতিক সংকেত জিরো বা এক উৎপন্ন করে।
- তারবিহীন কিবোর্ড , ব্লুটুথ কিবোর্ড, এবং ভ্রমণের কাজ করার জন্য পাতলা কিবোর্ড পাওয়া যায়।
- বিদ্যুৎ ছাড়া সোলার প্যানেল পাওয়ার এর কাজে উপযোগী কিবোর্ড পাওয়া যায়।
কিবোর্ড এর দাম কত
একদম কমদামের সাধারণ নন-ব্র্যান্ড মাউস পাবেন ১০০ টাকায় বা ক্ষেত্র বিশেষে তারও কমে। আর একই মানের কিবোর্ড পাবেন ২০০ টাকার আশে পাশে। তবে এগুলোর বেশিরভাগেই ওয়ারেন্টি পাবেন না বা পেলেও ৩ থেকে ৬ মাস।
আরো পড়ুনঃ ফেসবুকে লেখালেখি করে আয়
মোটামুটি কম দামে একটু ভালো মানের পণ্য নিতে চাইলে আপনাকে খরচ করতে হবে মাউসের জন্য ৩০০/৪০০ টাকা আর কিবোর্ডের জন্য ৫০০/৬০০ টাকা।
আরো পড়ুনঃ আধুনিক খাটের ডিজাইন-2022
সর্বশেষ কথাঃ কিবোর্ডের দাম
আশা করি কিবোর্ডের