মাইক্রোপ্রসেসর কি? মাইক্রোপ্রসেসর এর বৈশিষ্ট্য

কম্পিউটার হচ্ছে মানুষের তৈরি একটি যন্ত্রাংশ যা কম্পিউটারে এমন কোন বৈশিষ্ট্য আছে যা ক্ষেত্রে মানুষের পরবর্তী ব্যবহারের জন্য সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করে।মাইক্রোপ্রসেসর মাধ্যমে আপনি আবেগ অনুভূতি অর্জিত অনুগত ক্রান্তি নেতা স্মৃতিশক্তি ছবি গ্রহণের ক্ষমতা এসব হচ্ছে মাধ্যমে মাইক্রোপ্রসেসর আছে কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণের ইউনিটের প্রান শক্তি।
মাইক্রোপ্রসেসরে গাণিতিক যুক্তি অংশ প্রক্রিয়াকরণের কাজ সম্পাদন করে।এ প্রক্রিয়াকরণের জন্য ডাটা ও নির্দেশ পরিচালনা করে মাইক্রোপ্রসেসরর নিয়ন্ত্রণ ইউনিট। আর এই প্রক্রিয়াকরণের অনেক পরবর্তী ডাটা প্রোগ্রাম ও প্রোগ্রাম নির্দেশন করে মাইক্রো ফিউচারের সাথে সংযুক্ত প্রধান স্মৃতি বিভিন্ন অংশ।

আরো পড়ুনঃ কম্পিউটার কী?

মাইক্রোপ্রসেসর বা আইসি কি

আংশিকভাবে বিদ্যুৎ চলাচল করতে পারে এমন সব বস্তু দিয়েছে বর্তনী তৈরি করা হয় তাকে আইসি IC(Integrated cricuit) বলে । আর আইসি IC দিয়ে যে চিপ তৈরি করা হয় তাকে চিপ বলে। অপরদিকে সিলিকন ওয়েফার চিপ এর ওপর ট্রানজিস্টর ডায়োড ক্যাপাসিটর এবং রেজিস্টার এর অভ্যন্তরীণ সংযোগ মাধ্যমে অসংখ্য ইলেকট্রনিক সার্কিট এর সমন্বয়ে মাইক্রোপ্রসেসর গঠিত।
কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিটের গাণিতিক যুক্তি অংশ এবং নিয়ন্ত্রণ অংশের কাজ সম্পাদন করা হলো এ মাইক্রোপ্রসেসর এর কাজ। মাইক্রোপ্রসেসরকে কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট বলা হয় যা কম্পিউটারে মস্তিষ্ক মূল চালিকাশক্তি।

মাইক্রোপ্রসেসর কত সালে আবিষ্কার হয়

১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪।

মাইক্রোপ্রসেসর এর বৈশিষ্ট্য

  • মাইক্রোপ্রসেসর কম্পিউটারে প্রোগ্রামের নির্বাহের প্রধান অংশ।
  • মাইক্রোপ্রসেসর হলো গাণিতিক এবং যুক্তি ক্ষমতা সম্পন্ন একটি বৃহৎ একত্রিত বর্তনী।
  • মাইক্রোপ্রসেসরকে মানুষের মস্তিষ্কের সাথে তুলনা করা হয়।
  • মাইক্রো পোস্টার এর কাজ কি
  • গাণিতের যুক্তি মূলক ও উপাত্ত সঞ্চালন কাজ করে থাকে।
  •  সময়নির্ধারণ ও নিয়ন্ত্রণ সংকেত প্রদান করে থাকে।
  • কম্পিউটারে মেমোরিতে সংরক্ষিত প্রোগ্রাম নির্বাহ করে থাকে।
  • ইনপুট আউটপুট ডিভাইসের সাথে সমন্বয় সাধন করে থাকে।
  • মেমোরি থেকে ডাটা ও Instruction স্টেশন কে ডি কোড করে রাখ
  • মেমোরি থেকে ডাটা ও Instructionকরে থাকে।
  • ইলেকট্রনিক্স মুভি ডিসপ্লে তৈরি করে।

মাইক্রোপ্রসেসর কত প্রকার ও কি কি

মাইক্রোপ্রসেসর সাধারণত তিনটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায় যেমনঃ

  • গাণিতিক ও যুক্তিক অংশ
  • নিয়ন্ত্রণ অংশ
  • রেজিস্টার

মাইক্রোপ্রসেসরে গাণিতিক যুক্ত অংশ।

গাণিতিক অংশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ।এবং সে গানের থেকেও যুক্তিমূলক কাজ করে থাকে গাণিতিক যুক্তির অংশ রেজিস্টার থেকে ডাটা গ্রহণ করে বংশ প্রয়োজনীয় কাজ সম্পন্ন করে। নিয়ন্ত্রণ ধ্বংস হতে নিয়ন্ত্রণ সংকেত গ্রহণের মাধ্যমে মূলক অংশ কাজ করা।

মাইক্রোপ্রসে নিয়ন্ত্রণ অংশ।

মাইক্রোপ্রসেসর কম্পিউটারের প্রধান প্রধান সংগঠনিক উপাদ্যের মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে তাই এটি নিয়ন্ত্রণ অংশ।মাধ্যমে প্রাপ্ত সকল ধরনের কার্যাবলী সম্পাদনের জন্য কম্পিউটারে নিয়ন্ত্রংশ ব্যবহার করা হয় সাধারণত তথ্যসমূহ ও অংশে প্রক্রিয়াজাত হয়ে গানটি কার্যাবলীর সম্পাদন করে থাকে।

মাইক্রোসরের রেজিস্টার।

মাইক্রোপ্রসেসর কম্পিউটারে কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ অংশের গাণিতিক যুক্তির অংশের সামরিক বা অসহায় ভাবে তথ্য জমা রাখার জন্য ব্যবহৃত ইসলামকে রেজিস্টার বলে তবে তথ্য জমা রাখা ছাড়া বিভিন্ন সম্পাদন করে থাকে রেজিস্টারগুলো স্মৃতি কোর্সের মত কতগুলো বিট দিয়ে তৈরি।


তাই একটি রেজিস্টার এ কত বিট জায়গা আছে তা কম্পিউটারের উপর নির্ভর করে ইলেকট্রিক সার্কিট তৈরি রেজিস্টারগুলোর কাজ করা সক্ষমতা খুব দ্রুত ব্যবহারে কোন কিছু জমা রাখতে পারে না কেবলমাত্র সিপিইউ গণনা প্রয়োজনের রেজিস্টার এর স্বাভাবিকভাবে কিছু তথ্য জমা করে রাখতে পারে মাইক্রোপ্রসেসর। কম্পিউটারের রেজিস্টার ও প্রাইমারি মেমোরি উভয়ের মধ্যে কিছু চিপ দিয়ে তৈরি এক ধরনের রেজিস্টার তার মধ্যে সেগুলো মাইক্রোপ্রসেসর অভ্যন্তরের অবস্থান করে সেগুলোকে রেজিস্টার বলে।

সর্বশেষ কথাঃ মাইক্রোপ্রসেসর এর বৈশিষ্ট্য

মাইক্রোপ্রসেসর এর কাজ করার কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সেই সাথে মাইক্রোপ্রসেসর কি? এবং মাইক্রোপ্রসেসর এর বৈশিষ্ট্য ও মাইক্রো প্রসেসর কত প্রকার ও কি কি? তা জানতে আপনাদের এই মাইক্রো প্রসেসর গাণিতিক যুক্তি অংশ এবং নিয়ন্ত্রণ অংশের কাজ সম্পাদন করা হলো এ মাইক্রোপ্রসেসর এর কাজ।মানুষের পরবর্তী ব্যবহারের জন্য সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করে থাকে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন