অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন স্লো হওয়ার কারণ।মোবাইল ফাস্ট করার ১৫টি উপায়
Android মোবাইল স্লো হলে কি করবেন-মোবাইল অধিক ব্যবহারের ফলে তাদের মোবাইল স্লো হয়ে থাকে। সেজন্য আজকে আপনাদের মোবাইল স্লো হলে কি করবেন এটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে চেষ্টা করব। এবং অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল স্লো হওয়ার কারণ গুলি আমরা জেনে নেব।
অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন স্লো হওয়ার কারণ। |
সূচিপত্রঃ Androidস্লো
আপনি যার মাধ্যমে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল স্লো হওয়ার কারণ গুলি জেনে নিয়ে আপনি খুব সহজেই আপনার Android মোবাইলে হ্যাং হওয়া থেকে দূরে থাকবেন ফোনকে। আপনার সকল অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল এর মাধ্যেই Limited Ram লিমিটেড এবং Processing power প্রসেসিং পাওয়ার থাকে। কিন্তু আপনি যদি আপনার ডিভাইসে ক্যাপাসিটি এর বাইরে যদি আপনার মোবাইলকে প্রেসার দেন তাহলে সেটি অপশন হ্যাং করবে।
অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন স্লো হওয়ার কারণ
বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষই মোবাইল ব্যবহার করে থাকেন এবং বর্তমানে সেই সব মোবাইল গুলো বেশি স্লো হয়ে যায় যেগুলো অত্যাধিক রেম না থাকার কারণে এবং possessor উপর চাপ বেশি প্রেসার পড়ে থাকে।
স্লো স্মার্টফোন ফাস্ট করতে য়া করণীয়
- মোবাইলে মেমোরি ভর্তি হয়ে যাওয়ার ফলে গেম ইন্সটল করা
- মোবাইলের রেম ভর্তি হয়ে যাওয়ার পর গেম খেলা
- মেমোরি কার্ডের হিসাব অ্যাপ্লিকেশন এবং গেম ডাউনলোড না করা
- পাওয়ারফুল এপ্লিকেশন মোবাইলে ইন্সটল করে না রাখা
- ফাইLog File, Cookie,Cache কুকিজ ক্যাশ মোবাইল থেকে ডিলিট না করা
- Third Party launcher, live wallpaper install.করে রাখা।
মোবাইল হ্যাং হলে কি কি করবেন
চেক ড্রাই রেম এন্ড স্টপ মাল্টি টাস্কিং।একসাথে অনেক কাজ করা বন্ধ রাখুন। আপনার কোন অ্যাপ্লিকেশন ডিভাইসের মধ্যে চালু রাখার জন্য সবথেকে যে বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ সেটি হল মোবাইলের রেম।মোবাইলে নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশন চালানোর জন্য আপনার মোবাইল র্যাম না থাকে তাহলে আপনার মোবাইলটি হ্যাং হয়ে যাবে এবং পরবর্তীতে স্লো কাজ করবে।
আপনি মোবাইল সেটিং এ গিয়ে মাল্টি তাসস্কিং বা একসাথে অনেক অ্যাপ্লিকেশন চালানো বন্ধ করুন।ফলে মোবাইলে ড্রাম সঞ্চয় হবে এবং নির্দিষ্ট এপ্লিকেশনটি প্রসেস করার জন্য রামের ঘাটতি হবে না।
অ্যান্ড্রয়েড লাইভ ওয়ালপেপার বন্ধ করা।
অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে লাইভ ওয়ালপেপার সিপিইউ এর উপর অনেক চাপ সৃষ্টি করে।যার ফলে লাইভ ওয়ালপেপার কে সর্বদা চালু রাখার জন্য ডিভাইসের প্রসেসর সর্বদা ব্যস্ত থাকে যার ফলে অন্যান্য কাজ করার সময় প্রসেসরের উপর প্রচুর চাপ সৃষ্টি হয়।
তাই মোবাইল হ্যাং সমস্যা দূর করতে চাইলে Android মোবাইল থেকে অবশ্যই লাইভ ওয়ালপেপার সরিয়ে সিম্পল ওয়ালপেপার ব্যবহার করুন।Android মোবাইল ওয়ালপেপার ডাউনলোড করার জন্য কিছু সাইটে তালিকায় এখানে পেয়ে যাবেন আপনি চাইলে কোয়ালিটি পূর্ণ ওয়ালপেপার এখান থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ক্যাশ মুছুন
অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন চালু থাকার সময় জাং ফাইল তৈরি করে। এর কারণে পরবর্তীকালে ফোন মেমোরির উপর চাপ পড়ে। এটি ফোন মেমোরির ওপর জমা হয়ে স্ট্রং স্পেস কমিয়ে দেয় যার কারণে অনেক অ্যাপ্লিকেশন সঠিকভাবে মোবাইল রাম কাজ করে না।এজন্য ডিভাইস এ স্টোরেজকে ফ্রি করবার জন্য Android মোবাইলে সেটিং এ গিয়ে নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশনের জাংJunk file,cache ফাইল ক্যাশগুলিকে রিমুভ করুন।
অ্যান্ড্রয়েড রিমুভ স্টোরি অ্যান্ড কুকিজ মুক্ত রাখুন।
আপনি যদি বেশিরভাগ সময় Android মোবাইলে ওয়েব ব্রাউজারের সাহায্যে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন তাহলে ব্রাউজার এর অনেক চার্জ হিস্ট্রি বা ক্যাশ জমা হতে থাকে। এর এ কারণে আপনার মোবাইলে খুব স্লো কাজ করে। একজন ব্যক্তি ইন্টারনেট ব্যবহার করার ফলে সে সমস্ত ক্যাশগুলি মোবাইল মেমোরি কার্ডের জমা হয়।
এবং অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে ফাস্ট করতে চান তাহলে এ সমস্ত হিস্টরি এবং কুকিজ গুলো রিমুভ করুন। মোবাইলে নির্দিষ্ট ওয়েব ব্রাউজারে খুলে নিয়ে সেটিং অপশন থেকে গ্যাস এবং স্টোরি স্টোরি অপশনে যাওয়ার পর ক্লিয়ার ক্যাশক্লিয়ার ডাটা করে দিন।
অ্যান্ড্রয়েড অ্যান্টিভাইরাস অ্যাপ্লিকেশন চালু রাখুন ফোনে।
Android মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সময় ইন্টারনেট থেকে কখনো কখনো ভাইরাস মোবাইলে মধ্যে প্রবেশ করে যার ফলে মোবাইলে অধিক পরিমাণ হ্যাং করা শুরু করে দেয়।এর জন্য মোবাইলের মধ্যে একটি ট্রাস্টেড এন্টিভাইরাস অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করে রাখুন যার মাধ্যমে ভাইরাস মুক্ত হয়ে যায়।
আপনি চাইলে প্লে স্টোর থেকে যেকোনো একটি এন্টিভাইরাস অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করে নিতে পারেন।
মোবাইল ডিভাইস আপডেট রাখুন।
আপনি যদি মোবাইল পুরনো হয়ে থাকে এবং আপনার ডিভাইস এর অপারেটিং সিস্টেমকে আপডেট না করেন তাহলে আপনার মোবাইল স্লো হয়ে যাবে। কারণ কোন নতুন অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন আসার পর ডিভাইসের সিকিউরিটি Security, feature,bugfix, speed boost হয়ে যায়। আপনি এর জন্য মোবাইলটিকে অবশ্যই আপডেট করুন। স্লো স্মার্টফোন ফাস্ট করতে বা মোবাইল আপডেট করার উপায় কি দেখে নিতে পারেন।
সুতরাং আপনি মোবাইল সেটিং অপশন থেকে এবাউট ফোন অপশনে গিয়ে সফটওয়্যার আপডেট অপশনের উপর হাত দিলে আপনার মোবাইলটি আপডেট হয়ে যাবে।
মোবাইলে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন ডিলিট করা।
আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে এমন কিছু অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করে রেখেছেন যেগুলি আপনি ব্যবহার করেন না তাহলে সেগুলো এখন নিয়ে ডিলিট করে ফেলুন। কারণ অপ্রয়োজনেও মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডিভাইসেস্টর এর উপর শুধু শুধু প্রেশার সৃষ্টি করে বছরের উপর চাপ বাড়ায়। এর সাথে সাথে সে অ্যাপ্লিকেশনে ক্যাচ এবং ডাটাগুলি মোবাইলে মধ্যে জমা থাকে যেটি রয়েছে স্টোরি কে ভর্তি করে রাখে।
মোবাইলে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন থেকে ডিলিট করার জন্য ডিভাইসের সেটিং অপশনে গিয়ে অ্যাপস এন্ড নোটিফিকেশন অপসনে নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশনটি আনইন্সটল করে দিন।
মোবাইলে ব্যাকগ্রাউন্ড চলা এপ্লিকেশনগুলি থামা।
আপনার মোবাইলে সব সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে একটি সালমান প্রক্রিয়া চালু থাকলে।অনেক সময় মোবাইলের মধ্যে একসাথে অনেকগুলো অ্যাপ্লিকেশন চালালে মোবাইল লাইট অফ হয়ে গেলেও ব্যাকগ্রাউন্ড এপ্লিকেশন গুলো চলতে থাকে কিছুক্ষণ পর যদি মোবাইলকে পুনরায় চালু করেন তাহলে দেখতে পাবেন সেই সমস্ত অ্যাপ্লিকেশন গুলি মোবাইলে প্রসেসরকে তা সৃষ্টি করে এবং পারফরমেন্স কমিয়ে দেয়,স্লো স্মার্টফোন ফাস্ট করতে যা করণীয়।
সুতরাং আপনি একটি নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশন এর কাজ সম্পন্ন করার পর ওই অ্যাপ্লিকেশনটি পুরোপুরি ক্লোজ করে তারপর নতুন অ্যাপ্লিকেশন চালু করুন।
মোবাইলে লাইভ ভার্সন ব্যবহার করুন।
আপনার Android মোবাইলে আজকাল এপ্লিকেশন ডেভলপার কোম্পানী অনেক অ্যাপ্লিকেশন লাইট ভার্সন তৈরি করছে যে সমস্ত অ্যাপ্লিকেশন গুলি লেস প্রসেসিং পাওয়ার এর উপর ভিত্তি করে কাজ করে। সেজন্য আপনি ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম এর মতো সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ্লিকেশন গুলো ব্যবহার করতে চান তাহলে প্রত্যেকটি অ্যাপ্লিকেশনের লাইট ভার্সন খুঁজে নিয়ে সেগুলো ব্যবহার করুন।
সুতরাং বেশিরভাগ এপ্লিকেশন এবং গেমস লাইট ভার্সন প্লে স্টোরে আপনি পেয়ে যাবেন যেগুলো টুজি কানেকশন এর মধ্যে ভালোভাবে প্লে হয় এবং মোবাইল হ্যাং হওয়ারও চান্স কম থাকে।
মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনগুলি আপডেট রাখুন।
Android মোবাইলে অপারেটিং সিস্টেম বা সিস্টেম সফটওয়্যার আপডেট রাখার সাথে সাথে মোবাইলে ইন্সটল থাকার সমস্ত অ্যাপ্লিকেশন গুলির ওপর নজর রাখুন। প্রত্যেকদিন আপনি অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার কোম্পানিগুলো মোবাইল এবং অ্যাপ্লিকেশন পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য সেগুলোকে আপডেট করার সুযোগ করে দেয়।
ভাই আপনি কোন অ্যাপ্লিকেশন এর পুরনো ভার্সন ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সর্বদা চেষ্টা করুন,সেগুলোকে নতুন ভার্সন আপডেট করার। কারণ এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট কোম্পানিগুলি অ্যাপ্লিকেশন কে আপডেট করার পর সেগুলো যাতে কম মেমোরি এর মধ্যে ভালোভাবে কাজ করে তার ওপর নজর দেয়। এ সকল অ্যাপ্লিকেশনগুলি আপনি যদি আপডেট করে নেন তাহলে আপনার Android মোবাইলের সিপিইউ পাওয়ার অনেকগুন বেড়ে যাবে।
অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন রিস্টার্ট করুন
আপনি Android মোবাইল ফোন প্রত্যেকদিন একবার করে রিফ্রেস করেন তাহলে অনেক ধরনের অপ্রয়োজনে ডাটা ফোন থেকে মুছে যাবে যার কারণে মোবাইলটি আগে তোলা নাই ভালোভাবে কাজ করবে। মোবাইলটিকে রিপ্লেস করার জন্য আপনি Android মোবাইলটিকে দিনে একবার হলেও রিফ্রেশ করুন।
মোবাইলে মেমোরি কার্ডে অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করে রাখুন।
বর্তমানে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহার করা এর মধ্যে অ্যাপ্লিকেশন গুলো গুলো কে ইন্সটল করেন যার কারণে ফোন মেমোরির উপর প্রেসার সৃষ্টি হয়। Android মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন চালানোর জন্য যে পরিমাণ ইস্টোরেজ এর প্রয়োজন হয় সেটি অনেক সময় প্রসেসর খুজে পাইনা।মোবাইল প্রসেসর সর্বদা ইন্টার্নাল স্টোরেজদের ওপর ভিত্তি করে কাজ করে ।
আপনি যদি আগে থেকে অনেক অ্যাপ্লিকেশন সেখানে জমা করে রাখেন তাহলে নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশন চালু করার জন্য ক্যাপাসিটি কম পড়ে যায়।
এজন্য সেটিং অপশন থেকে স্টেজ অপশনে গিয়ে ডিফল্ট উইথ অপশনটি এসডি কার্ড সিলেক্ট করুন।এর পড়লে পরবর্তীকালে কোন অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল হলে সেটি ইন্টারনাল স্টোরিস না হয়ে এক্সটার্নাল স্টোরেজে হবে।
মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন গুলে এক্সটার্নাল স্টোরেজে সরানো।
ডিভাইসের ইন্টারনাল স্টোরিস খালি করার জন্য যে সমস্ত অ্যাপ্লিকেশন গুলির প্রথম থেকেই ইন্টার্নাল স্টোরেজে স্টোর আছে সেগুলোকে এক্সটার্নাল স্টোরেজে মুখ করুন। অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল সমস্ত অ্যাপ্লিকেশন ডাটা গুলি এক্সটার্নাল স্টোরেজে জমা হবে এবং প্রসেসরটি ইন্টারনাল স্টোরেজে সাথে যুক্ত মুক্তভাবে কাজ করতে পারবে।
সুতরাং এর জন্য সেটিং অপশন থেকে অ্যাপস অপশনে গিয়ে অ্যাপ্লিকেশনগুলি সরে নিন।
অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে রিসেট দিন
আপনি যদি উপরের সকল তথ্য দেওয়া পরে আপনার ফোন বা ডিভাইসটি স্লো হয়ে থাকে তাহলে আপনার জন্য একটি অপশন এখনো আছে সেটি হল মোবাইল রিসেট করা। Android মোবাইল ডিভাইস রিসেট করেন তাহলে আপনার মোবাইলটি থেকে সমস্ত ডাটা এবং অ্যাপ্লিকেশন রিমুভ হয়ে যাবে।
এর জন্য মোবাইল কেনার সময় অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলটি যেমন অবস্থায় ছিল সেই রকম হয়ে যাবে। মোবাইলে যত মেসেজ কন্টাক্ট ফাইল, অ্যাপস ফটো, ভিডিও, রিংটোন,গান, সব কিছু ইন্টারনাল মেমোরি থেকে মুছে গিয়ে ফুল প্রসেসিং স্পিডের সাথে চালু হবে।
সুতরাং এর জন্য আপনাকে সেটিং অপশন গিয়ে শেখ রিসেট অপশনে ক্লিক করে ফোনটি রিসেট করে দিন।
পুরনো মোবাইলে ফাস্ট করতে য়া করণীয়।
- অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল থেকে অপ্রয়োজনীয় ফটো, ভিডিও, গান অ্যাপস ডিলিট করে এক্সটার্নাল এবং ইন্টারনাল স্টোরিস কে ফ্রি রাখুন।
- এপ্লিকেশন এবং ব্রাউজার ক্যাশ বা জাঙ্ক ফাইল রিমুভ করুন
- ব্যাকগ্রাউন্ড এপ্লিকেশন পরিবর্তন করুন এবং ক্লোজ করার পর নতুন অ্যাপ্লিকেশন চালু করুন।
- কাস্টম রম ইন্সটল করুন
- অটো সাইন অন করুন Auto Sync- off
- System application সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশন গুলোকে সর্বদা আপডেট রাখুন
- অ্যানিমেশন বন্ধ রাখুন
- অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে অব্যবহৃত অ্যাপ্লিকেশনগুলো আনইন্সটল করে ফাইল থেকে ডিলিট করে দিন
- ডাটা সেভ অপশনটি চালু রাখুন।
সর্বশেষ কথাঃঅ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফাস্ট করার ১৫টি উপায়।
অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফাস্ট করার ১৫টি উপায় মোবাইলে ব্যবহৃত অ্যাপ্লিকেশন করার জন্য সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশন গুলোকে সর্বদা আপডেট রাখুন ।আজকে Android মোবাইল ফাস্ট ,অ্যান্ড্রয়েড ফোন স্লো হওয়ার কারণ।ফাস্ট করার ১৫টি উপায় ইত্যাদি সব ১৫টি উপায় গুলো জানাতে চেষ্টা করেছি।
Android মোবাইল হলে কি করবেন স্লো মোবাইল ব্যবহার করা, মোবাইল অধিক ব্যবহারের ফলে তাদের মোবাইল স্লো হয়ে থাকে। সেজন্য আজকে আপনাদের মোবাইল স্লো হলে কি করবেন এটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে চেষ্টা করব। এবং এন্ড্রয়েড মোবাইল স্লো হওয়ার কারণ গুলি আমরা জেনে নিলাম।