অনলাইনে আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং কাজসমূহ। কিভাবে শুরু করবেন ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং আয়ের ধাপসমহূ।
অনলাইনে আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে এমন একজন কর্মী জন্য য়ে কোন প্রতিষ্ঠানের কাজের দক্ষতা সাথে সাথে দীর্ঘস্থায়ীভাবে চুক্তির মাধ্যমে কাজসমূহ করে থাকেন। ফ্রিল্যান্সিংরা অর্থের বিনিময়ে একটি সুনির্দিষ্ট ভাবে সব কাজ পূর্ণ করে থাকে তাকে ফ্রিল্যান্সার বলে।
ফ্রিল্যান্সারা তাদের নিজ স্বাধীনতার মাধ্যমে কাজ করে থাকে এবং গতানুগতিক ফ্রিল্যান্সাররা কখনো সীমাবদ্ধ থাকেনা।ফ্রিল্যান্সিংরা সারা বিশ্বে একটি নির্দিষ্ট স্থানে সীমাবদ্ধ না থেকে সকল দেশের অনলাইনে আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং কাজসমূহকরে থাকে। সাধারণত একটা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এবং মোটামুটি ইন্টারনেটের গতি সংযোগ থাকতে হবে তবেই সেই স্থান থেকে ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব।
আরো দেখুন ফ্রিল্যান্সিং আয়ের সেরা ১০ সাইট 2022 How to top 10 freelance income Wabsite 2022
অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের দক্ষতার উপর ভিত্তি করে অনেক সুযোগ রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং এর বিশেষ কিছু কাজ করলে যেমন, লেখালেখি করা, ছবি সম্পাদন করা, ডাটা এন্ট্রির কাজ, টুডী থ্রিডি অ্যানিমেশন তৈরি, ওয়েবসাইট এ সার্চ ইঞ্জিন কাজ করা, অপটিমাইজ করা, গ্রাফিক্স ডিজাইন করা, এবং ব্লগিং করা।
সূচিপত্র
আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং কি ?
আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং কাজসমূহ ?আউটসোর্সিংওফ্রিল্যান্সিং রেজিস্ট্রেশন দিকগুলো ?
আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং freelance ক্যারিয়ার কিভাবে শুরু করবেন ?
আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে সুবিধা সমূহ ?
অনলাইনে আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং য়ে কাজসমূহ করবেন?
অনলাইনে আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং কাজসমূহ দক্ষ এবং অভিজ্ঞ হতে হবে?
অনলাইনে আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং করে কত টাকা আয় করা যাবে?
আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং কাজসমূহ কোর্স কোথায় শিখবে?
কিভাবে শুরু করবেন ফ্রিল্যান্সিং freelance
আউটসোর্সিং এ অনলাইনে মার্কেটপ্লেসে হাজার হাজার কাজ রয়েছে তা কিভাবে শুরু করবেন ফ্রিল্যান্সিং আপনি। একটি নির্দিষ্ট কাজকে খুঁজে নেওয়া এবং সেটিকে সম্পাদন করে বাইরে কাজ থেকে পেমেন্ট গ্রহন করা। যেমন, মুক্ত পেশা হিসেবে উন্মুক্ত পেশা হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং কাজে সৃষ্টি আউটসোর্সিং।
আরো পড়ুন ফ্রিল্যান্সিং আয়ের সেরা ১০ সাইট 2022 How to top 10 freelance income Wabsite 2022
একজন ব্যক্তি তার নিজস্ব কাজের দক্ষতার ওপর অনলাইনে ভিন্ন ভিন্ন দেশের ফ্রিল্যান্সারদের হায়ার করে থাকে এবং তারা সাথে একটি কোম্পানির সম্পৃক্ততা থাকে আউটসোর্সিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে একটি সুনির্দিষ্ট কোম্পানি তার কোনো প্রজেক্ট বা ফাইল আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিংরা বাইরের দেশী বিদেশি সকল ফ্রিল্যান্সারদের অনলাইনে থাকে।
আমেরিকান কোম্পানি কম্পিউটার তৈরি করে এবং তা বাজারজাত করে এখানে একজন কাস্টমার সার্ভিস এবং টেকনিক্যাল সাপোর্ট এর জন্য কোম্পানি দেশে-বিদেশে বিভিন্ন রাজ্যের বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সারদের হায়ার করে, পরে তারা দেশে বসে এই সকল কাজ সম্পন্ন করে থাকে ফ্রিল্যান্সিং ডাটা এন্ট্রি এবং কল সেন্টারের মাধ্যমে কাজগুলো করে।
আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং freelance কাজসমূহ ?
বন্ধুরা ডিজিটাল মার্কেটিং অনলাইন ভিত্তিক ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিংয়ে প্রায় সকল ধরনের কাজসমূহ পাওয়া যায়। যে কাজে পাঠাচ্ছে সেই কাজ ঘরে বসে অনলাইনে করতে পারে, এর জন্য কাউকে কোন ডিগ্রিধারী হতে হবে না এমন কোন কথা নেই এছাড়াও কেউ যদি একটি নির্দিষ্ট কাজে পারদর্শী হয় এবং বিশেষ করে ডাটা এন্ট্রি হ্যান্ড পেইন্টিং এড পোস্টিং এর মত কাজগুলো সহজেই করতে পারে।
ফ্রিল্যান্সাররা অনলাইনে মাধ্যমে পড়াশোনার পাশাপাশি বাড়তি আয় করতে পারে। অনলাইনে ইন্টারনেটে যে কোন প্রকারে কাজসমূহ করার জন্য নিম্নরূপ যথাক্রমে অনলাইনে ডাটা প্রোগ্রামিং জব, ডাটাবেজ তৈরি, থ্রিডি এনিমেশন তৈরি, সফটওয়্যার টেস্টিং, আর্টিকেল রাইটিং, কপিরাইট কাস্টম সার্ভিস, গ্রাফিক্স ডিজাইন, অনলাইন গেম তৈরি, ডাটা এন্ট্রি, ট্রানসলেশন সেলস এন্ড মার্কেটিং বিজনেস সার্ভিস প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট হিসেবে অনেক কাজসমূহ পাওয়া যায়।
আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং রেজিস্ট্রেশন দিকগুলো ?
আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং সাইটে রেজিস্ট্রেশন দিকগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। অনলাইনে ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং এর জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য অধিকাংশ জনপ্রিয় সাইটের রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয় যা সম্পূর্ণ ফ্রি করে ্রএবং এর জন্য কোন অর্থ বিনিয়োগ বা কোন টাকার প্রয়োজন হয় না ফ্রিল্যান্সিং সাইটে উভয় তিন ক্যাটাগরিতে রেজিস্ট্রেশন করা যায়।
- বায়ার হিসেবে রেজিস্ট্রেশন
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে রেজিস্ট্রেশন।
- বায়ার এবং ফ্রিল্যান্সিং উভয় বিষয়ে রেজিস্ট্রেশন।
বায়ার হিসেবে রেজিস্ট্রেশন।
অনলাইনে আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য দেওয়ার জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হয় , এর জন্য প্রয়োজনীয় কাজ ফ্রিল্যান্সারদের । আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং জন্য তারা বাজেট এবং শর্তাবলী ফ্রিল্যান্সার বায়ারদের প্রোফাইলে সকল তথ্য পোস্ট করতে হয় এবং তাদের দক্ষতা অনুসারে সকল রেজিস্ট্রেশন করা ।
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে রেজিস্ট্রেশন
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য একজন বায়ারকে সকল পোষ্ট করতে হবে সকল কাজসমূহ পাওয়ার জন্য রেজিস্ট্রেশন করে যোগ্যতা অনুসারে কাজের বিট করার সুযোগ পাবে এক্ষেত্রে বিভিন্ন যোগ্যতা বিষয়গুলো তারা প্রোফাইলে সংযুক্ত করার পাশাপাশি ওই সাইটে বিনামূল্যে অনলাইন টেস্ট পরীক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে নিজেকে প্রোফাইল টাকে উন্নত করতে হবে এটি কাজ পাওয়ার জন্য একজন ফ্রিল্যান্সারের মূল ভূমিকা রাখে।
বায়ার এবং ফ্রিল্যান্সার হিসেবে রেজিস্ট্রেশন ?
বন্ধরা উপরে বর্ণিত সকল উভয় ক্ষেত্রেই সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারে একজন ফ্রিল্যান্সার। যে কোন ক্যাটাগরিতে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য প্রয়োজনে একটা বৈধ ইমেইল এড্রেস লাগবে কেননা কাজ দেওয়ার জন্য এবং পাওয়ার জন্য প্রোফাইল এর পাশাপাশি সরাসরি ফ্লোচার্টের মিলে পোস্ট করা হয়ে থাকে পাসওয়ার্ড ব্যবহারের ফলে করা যায় ইত্যাদি নানা সমস্যা সমাধানের ফ্লোচার্টের মাধ্যমে করতে পারলে সাধারণত ফ্রিল্যান্সিং সাইট Wabsite গুলোতে সবাই প্রতিদ্বন্দ হতে চাই, সফল হতে চাই এবং সাথে বর্তমান প্রযুক্তি ইয়াহু, স্কাইপি, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট Wabsite গুলোতে নিজস্ব সক্রিয় অ্যাকাউন্ট থাকা এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আরো পড়ুন ফ্রিল্যান্সিং আয়ের সেরা ১০ সাইট 2022 How to top 10 freelance income Wabsite 2022 ,
আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার কিভাবে শুরু করবেন ?
বন্ধরা আপনারা এই ইন্টারনেটের যুগে প্রবেশ করছেন বর্তমানে আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য সর্বপ্রথম যে জিনিসগুলো আপনার লাগবে সেটা হলো ইন্টারনেট এর পর যে কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং-এ ওয়েবসইটগুলোতে আপনাকে প্রকাশ করা কোন বয়স লাগে না।
প্রায় সব মাধ্যমে তাদের দক্ষতার উপর ভিত্তি করে আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং করবেন ইন্টারনেট মার্কেটে এর মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে অনেক কাজ করতে পারবেন যেমনঃ সোশ্যাল মিডিয়ায় ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া গ্রুপ, ফ্রিলন্সিং মার্কেটপ্লেস। এই মার্কেটপ্লেস হিসেবে নিজেকে প্রকাশ করার জন্য এক্সপার্ট হতে হবে এবং তা অনলাইনে সুযোগ করে দেয় সবাইকে।
আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং কাজসমূহ কিভাবে শুরু করবেন ?
আপনি যদি অনলাইন কোন বিষয়ে দক্ষ নলেজ বা জ্ঞান এর ব্যাপারে জেনে থাকেন তাহলে তারা আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং কাজসমূহ কিভাবে করবেন ব্লগিং, এসইও, ব্লগসাইট ,ইত্যাদি কাজসমূহ করে ফ্রিল্যান্সিং একজন দক্ষ কারিগর হিসেবে তাদের নিজেদের অভিজ্ঞতা দক্ষতা অনলাইনে এ প্রচারের মাধ্যমে মার্কেটপ্লেস ইত্যাদি মাধ্যমে কাজসমূহ করে থাকে।
আপনারা একজন দক্ষ এবং অভিজ্ঞ আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য আপনি নিচের স্টেপগুলো এক এক করে জেনে নিতে পারেন।
আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে সুবিধা সমূহ ?
অনলাইনে আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং য়ে কাজসমূহ করবেন।
আপনার লক্ষ্য ঠিক করতে হবে আপনারা সর্বপ্রথম কিছু জিনিস বা লক্ষ্য সঠিক ভাবে সেট করে নিতে হবে, যেমন আপনি এর মাধ্যমে কতটুকু কাজ করতে চান বা কতটুকু সময় দিতে চান, আপনি কি নিজে চাকরির সাথে সাথে এ কাজ চালিয়ে যেতে পারেন,না ফুল টাইম ইনকাম করবেন না পার্ট টাইম কাজ ফ্রিল্যান্সিং করবেন ঠিক করে নিতে হবে।
অনলাইনে আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং কাজসমূহ দক্ষ এবং অভিজ্ঞ হতে হবে।
আরো পডুন ফ্রিল্যান্সিং আয়ের সেরা ১০ সাইট 2022 How to top 10 freelance income Wabsite 2022 ,
আপনি কোন বিষয় নিয়ে কাজ করতে চান তা Topic and Subject সাবজেক্ট কী সেটা নিজেকে প্রথম ভাবতে হবে আপনি যে কোন একটি বিষয় নিয়ে কাজে দক্ষ এবং অভিজ্ঞ হিসেবে খুঁজতে পারবেন। কনটেন্ট রাইটিং, ডিজাইন কাটিং,গ্রাফিস্ক ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং,কনটেন্ট মার্কেটিং বা আরো অনেক কাজ নিয়ে আপনি শুরু করতে পারবেন আপনি যে ধরনের কাজ বা Topic নিয়ে করবেন সে বিষয়ে আগে থেকে অবশ্যই দেখবেন ।
- অপনাকে সর্বপ্রথম যে জিনিস নিয়ে কাজ করতে হবে তার মধ্যে Topic এবং Subject এমন হতে হবে ,যে বিষয়ে আপনার পুরো অভিজ্ঞ এবং দক্ষ এবং জ্ঞান সম্পন্ন
- যেসব কাজ করে এবং যার বিষয়ে নতুন জিনিস শিখতে ওকে ভালো মনে করেন এবং পারবেন সে কাজ করবেন।
- যে Topic বা Subject নিয়ে টার্গেট করার কথা ভাবছেন সে বিষয়ে এবং মার্কেট কতটা প্রয়োজন এবং তার চাহিদা আছে সে বিষয়ে জানা থাকতে হবে।
- এমন বিষয় Topic বা Subject নিয়ে কাজ করবেন যে বিষয়ে আপনার আগই জানা বা অভিজ্ঞ রয়েছে। আপনি বিরক্ত বোর হবেন না বা বেশি সময় ধরে অনেক কাজ করতে পারবেন।
আপনি ফ্রিল্যান্সিং সাইটে যে কাজ করবেন।
আপনি ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করার জন্য আপনি বিভিন্ন অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং সাইট বা মার্কেটপ্লেসগুলোতে দিয়ে কাজ শুরু করবেন এবং এই ধরনের ওয়েবসাইট গুলোতে বিভিন্ন বিভিন্ন ধরনের কাজ করানোর জন্য প্ল্যান বা শেয়ার করে এবং ফ্রিল্যান্সাররা নতুন নতুন কাজ করার জন্য এগুলো ব্যবহার করে থাকে।
মনে রাখবেন সাইটগুলোতে হাজার হাজার লোকের বিভিন্ন ধরনের কাজ করার জন্য অনলাইনে বিশ্বাস করে। আপনি যদি প্রথমে নিজের জন্য সময় মতো ভালো ভাবে কাজ করে দিতে পারেন তাহলে আপনার ক্যারিয়ারের অনেক ভালো হবে।
আগেই বলেছি যে কাজগুলো অভিজ্ঞতা উপর নির্ভরশীল আপনি যদি সত্যি কথা বলে সঠিক সময় নিজের কাজের দক্ষতা এবং পুরোপুরিভাবে ক্লায়েন্টকে জমা দেন। তাহলে এতে সহজে টাকা পেয়ে যাওয়ার সাথে সাথে আপনার প্রতি অন্য দেশের ক্লায়েন্ট অগ্রহ হবে এবং আপনি একটি ভালো পরিচয় তৈরি হয়ে যাবে এবং পরের বারের জন্য সকল কাজ দিতে আপনার সাথে যোগাযোগ করবে, তাহলে আসুন এখন আপনার দেখেনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজসমূহ করার জন্য আমরা কোন কোন সাইট বা প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারি।
- ফ্রিল্যান্সার
- আপওয়ার্ক
- ফাইবার।
ফ্রিল্যান্সার সাইটগুলোতে গিয়ে কি কাজ করবেন ?
রন্ধরা প্রথমে আপনাকে একটি একাউন্ট বানাতে হবে আপনি যদি আপনার অ্যাকাউন্ট বানিয়ে তারপর নিজের প্রোফাইল কাজের অভিজ্ঞতা আপনার সোশ্যাল প্রোফাইল পড়াশোনা নিজের প্রোফাইল পিকচার দক্ষতা নিজের বিষয়ে লিখতে পারেন তবে আপনার প্রোফাইলে এটা এখন যে আপনি আপনার ক্লায়েন্ট ভাইদের জন্য কিভাবে এবং কি কি কাজ করতে পারবেন বা করে দিবেন তাছাড়া আপনার কাজের জন্য আপনাকে কেন বেছে নেবে, তার একটি ছোট কারণ লিখুন ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে কাজ করতে চান প্রোফাইল বানিয়ে উপরের মতে ডিটেলস গুলি লিখুন এবং বিভিন্ন ক্লায়েন্টের এম্প্লয়ের যারা কাজ করতে চান এবং আপনার কাজের অভিজ্ঞতা ব্যবহারে সহজে জেনে নিতে চান এই সাইটগুলো থেকে কাজ করার সুযোগ বেড়ে যায়।
আপনি যতটা বেশি কাজ আপনি পারবেন ততটাই আপনি বেশি অনলাইন থেকে আয় করার সুযোগ পাবেন আপনার দেয়া কাজ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে করে দিলে আপনি আমার ক্লায়েন্ট বা এম প্লেয়ার এর জন্য আপনাকে কাজটি যত টাকা দেয়ার কথা বলছিল সেটা দিয়ে দেবে এবং এভাবে ফ্লাশিং মাধ্যমে অনলাইনে নিজের ইন্টারেস্ট হবে কথাবার্তা সাথে জড়িত কাজগুলো করতে পারবেন এবং ঘরে বসেই টাকায় একটা মাধ্যম হিসেবে আপনি পেয়ে যাবেন।
অনলাইনে আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং করে কত টাকা আয় করা যাবে।
বন্ধুরা ফ্রিল্যান্সিং করে কতো টাকা আয় করার জন্য সীমা নেই যেখানে এর মাধ্যমে এক রকম ব্যবসা করা যেখানে আপনার কাছে যত বেশি কাজ আসবে এবং যত বেশি কাজ করে দিতে পারবেন ততটাই আপনি আপনার ইনকাম হবে ফ্রিল্যান্সার 60 লক্ষ টাকা প্রতিবছর আয় করছে।
আরো পড়তে ফ্রিল্যান্সিং আয়ের সেরা ১০ সাইট 2022 How to top 10 freelance income Wabsite 2022 ,
আজকাল অনলাইন এবং ইন্টারনেটের দুনিয়াতে সুযোগ সুবিধা অনেক রয়েছে লক্ষ্য লক্ষ্য লোকেরা বিভিন্ন ছোট ছোট কাজ করার জন্য একজন কর্মচারী রেখে তাদের মাসে মাসে টাকা দেওয়া থেকে একজন ফ্রিল্যান্সারকে দিয়ে কাজ করে নাই অনেক কম টাকা অনেক কম টাকায় অনেক সহজে করে নিয়ে যাচ্ছে কিছু বিশেষ কাজ আপনার যত বেশি করা থাকবে ততটাই বেশি টাকা আপনি অর্জন করতে পারবেন তার জন্য আপনাকে কোন চার্জ করতে পারবে না।
আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং কাজসমূহ কোর্স কোথায় শিখবে ?
আউটসোর্সিংওফ্রিল্যান্সিং কাজসমূহ কোর্স কোথায় শিখতে হবে সহজভাবে বলতে গেলে আউটসোর্সিংও ফ্রিল্যান্সিং কাজসমূহ করার জন্য বা শেখার জন্য কোন কোর্স করার প্রয়োজন আমাদের হয় না এমন কিছু সাধারণ জ্ঞান যেমন কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবো কোন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে খুজবো এবং প্রথমে আপনাদের কি কি করতে হবে এগুলি ব্যাপারে জেনে নিতে হবে
এগুলোর ব্যাপারে সবটাই আমি উপরে বলেছি বলতে বিশেষ কোনো কিছু নেই যদি আপনার ফিলান্সিং এর কাজ করার জন্য কিছু বিশেষ কোর্স করতে হয় এবং সেগুলো শেখার পপুলার ওয়েবসাইটে কাজ শুরু করতে পারবেন যেমন ওয়েবসাইট ডেভলপিং, আর্টিকেল রাইটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, কোডিং ভিডিও, এডিটিং ,এসইও, সিএসএস ইত্যাদি মাধ্যমে আয় করা যায়।
আমি আশা করি আপনি অবশ্যই এটি আর্টিকেল পছন্দ করছেন। ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং কি ,ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং কিভাবে শিখবফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং করে আয় করব। এ সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদান করে এবং এ পোস্টে সম্পর্কে আপনারা যদি কোন সন্দেহ থাকে সুন্দর থাকে তবে আপনার অবশ্যই নিচের মন্তব্য করে আমাদের জানান।
ফ্রিল্যান্সিং কি সত্যিই খুব সহজ?
বর্তমানে সবচেয়ে স্মার্ট এবং জনপ্রিয় পেশা হলো ফ্রিল্যান্সিং। যার মাধ্যমে আমাদের অনেক স্বল্পশিক্ষিত তরুণও ঘুরে দাড়িয়েছে। বাংলাদেশ থেকে প্রচুর তরুণ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে নিযুক্ত হচ্ছেন। নতুন যারা এ পেশায় আসতে চান, কিংবা যারা নতুন, তারা অনেকেই ভাবেন, কম্পিউটারের মাউস ঘোরাতে পারলে কিংবা টাইপিং জানলেই আপনিও করতে পারবেন।
তাদের প্রতি আমার প্রশ্ন: বাংলা রিডিং পড়া জানলে আর লিখতে জানলেই কি আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাবেন? আর রিডিং পড়া আর লেখা জানাটা তো আমরা ক্লাস-টু কিংবা থ্রিতেই শিখে যাই। কিন্তু ভাসির্টি চান্সের জন্য কি করতে হয় সেটা কেবল এইচ.এস.সি দেওয়ার পর একটা শিক্ষার্থীই জানে, যে চান্স পেয়েছে।
ফ্রিল্যান্সিংটাও সে রকম। সত্যিকার ফ্রিল্যান্সিং (ডোল্যান্সার, মোল্যান্সার/ক্লিক ফ্লিক নয়) করতে এখন ফ্রিল্যান্সারই জানেন, কত শত রাত তাকে জাগতে হয়েছে। দৈনিক কত ঘন্টা কম্পিউটারের সামনে বসে থাকতে হয়। এই তো, আমাদের জাহেদুল ইসলাম ভাই, যিনি ঢাকা বিভাগ থেকে ফ্রিল্যান্সিং এ বেসিস অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন,
সেই প্রতিবন্ধি জাহেদ ভাই, আজ আরো কঠিন রোগে আক্রান্ত। কম্পিউটারের সামনে বসে থাকতে থাকতে তার মেরুদন্ড বাকা হয়ে গেছে, এখন সোজা হয় না, নড়াচড়া করলে প্রচুর ব্যথা হয়।